স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় - মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক

স্বপ্নদোষ হল একজন পুরুষের ঘুমানোর মধ্যে বীর্য পাতের অবস্থাকে স্বপ্নদোষ বলা হয়। অনেকেই ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হওয়ার কারণে স্বপ্ন দেশ থেকে মুক্তির উপায় খুঁজতে থাকে। কিন্তু ব্যক্তিগত লজ্জাবোধের কারণে কারো সঙ্গে শেয়ার করতে পারেনা। আর যারা কারও সাথে শেয়ার করতে পারেন না শুধুমাত্র তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল কারণ আজকের এই আর্টিকেলে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় জানানো হবে।

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় - মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক

একেক জন মানুষের স্বপ্নদোষ একই রকম হয়ে থাকে। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে সবচেয়ে বেশি স্বপ্নদোষের লক্ষণ গুলো দেখা দেয়। তাই দেরি না করে চলুন স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় এবং মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক সেই সকল বিষয় জেনে নিই।

পোস্ট সূচিপত্রঃ স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় - মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক

স্বপ্নদোষ কি

স্বপ্নদোষ মূলত ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে হতে পারে। সাধারণত স্বপ্নদোষ যৌন সম্পর্কের সাথেও সম্পর্কিত। আবার অনেক পুরুষদের উত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ হতে পারে। যাদের ঘুম থেকে জাগার সময় অথবা ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্নদোষ হয় তাকে কখনো কখনো সেক্স ড্রিম বলা হয়। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যুক্তরাষ্ট্রের ৮৩ শতাংশ পুরুষের জীবনে অভিজ্ঞতা হয়েছে।

এছাড়া পশ্চিমা দেশগুলোতেও ৯৮ শতাংশ পুরুষের মধ্যে স্বপ্নদোষ সংঘটিত হয়। স্বপ্ন দেশ হলো একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া মাত্র। যখন ছেলে মেয়েরা প্রাপ্তবয়স্ক বা বয়সন্ধিকালে পদার্পণ করে কেবল তখনই স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা অর্জন করে। এছাড়া কারো কারো ক্ষেত্রে বয়সন্ধিকালের পর দীর্ঘসময় ধরে স্বপ্নদোষ হতে পারে বা হয়ে থাকে।

মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক

স্বপ্নদোষ মূলত পুরুষের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তাই অনেকেই স্বপ্নদোষ কে মারাত্মক রোগ মনে করে থাকে। অনেকেই আবার মনে করেন এটি একটি যৌন রোগ। এ ব্যাপারে চিকিৎসকরা বলেন যে স্বপ্নদোষ হওয়াটা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। সাধারণত 13 থেকে 19 বছর বয়সী ছেলেদের বয়সন্ধিকালে স্বপ্নদোষ বেশি হয়ে থাকে। অনেকেই জানতে চাই যে মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক? আর এই প্রশ্নের উত্তর হিসেবে কারো যদি মাসে ৪-৫ বা তার বেশি স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে তাহলে এটি স্বাভাবিক লক্ষণ নয়। আর এই জন্য অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তি দেওয়ার উপায় - বিছানায় স্ত্রীকে দ্রুত উত্তেজিত করার কৌশল

আমরা প্রতিনিয়ত যেই সব খাবার খেয়ে জীবনধারণ করে থাকে, এবং শরীরে শক্তি যোগায় ঠিক তেমনিভাবে খাবারের একটি অংশ শরীরে বীর্য তৈরি করতে সাহায্য করে। এবং প্রতিনিয়ত বীর্য এসে বীর্য থলিতে জমা হতে থাকে। আর যখন বীর্য থলিতে বীর্য পরিপূর্ণ হয়ে যায় তখন পুরুষদের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাত হয়ে যায়। আর তখন বীর্য থলিতে খালি হয়ে যায় পরবর্তীতে আবার খাবারের মাধ্যমে সেই অপূর্ণ জায়গাটি পরিপূর্ণ হতে থাকে। এ থেকে বোঝা যায় যে মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক। আর এই বীর্য তৈরি হতে কিছুদিন সময় নেয়। এজন্য মাসে দু তিনবার হওয়াটা স্বাভাবিক

স্বপ্নদোষ হলে কি করতে হবে

অনেকেরই ঘুমের মাধ্যমে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। আমরা অনেকেই এখনো সঠিকভাবে জানিনা যে স্বপ্নদোষ হলে কি করতে হবে এবং করণীয় কি? কারো যদি রাতে ঘুমানোর সময় স্বপ্নে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফরজ গোসল করতে হবে। অনেকেই ভেবে থাকে যে নাভি থেকে পা পর্যন্ত ধুয়ে ফেললেই পবিত্রতা অর্জন করা যাবে। কিন্তু ইসলামের বিধান অনুযায়ী কারো যদি ঘুমের মধ্যে বীর্যপাত ঘটে তাহলে তার উচিত হবে অবশ্যই নাপাক অবস্থা দূর করে ফরজ গোসল করে নেওয়া।

স্বপ্নদোষ হলে বিছানা-কাপড় কি নাপাক হবে

অনেকেই স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় জানার জন্য অনেক বন্ধুর সাথে শেয়ার করে তবে সঠিক তথ্য না জানার কারণে সেই প্রশ্নের সঠিক উত্তর পাওয়া সম্ভব হয় না। অনেকে আছে তারা এটা ভাবে যে স্বপ্নদোষ হলে বিছানা কাপড় কি নাপাক হবে? তাদের প্রশ্নের উত্তর হলঃ হ্যা অবশ্যই স্বপ্নদোষ হলে বিছানা ও কাপড় নাপাক হবে, তবে উল্লেখ্য যে বিছানার যে অংশে লেগে থাকে কেবল সেই জায়গাটুকুই নাপাক হবে। আর এই জন্য উচিত হবে বিছানার যে অংশে বীর্য লেগে থাকবে কেবল সেই জায়গাটুকু ধুয়ে ফেলা। অনেকেই বিশ্বাস করে যে, বীর্যপাত হলে বিছানা, কাথা সবকিছু ধুয়ে দিতে হবে।

আবার অনেকে এটা ভাবে যে স্বপ্নদোষ হলে নাভি থেকে পা পর্যন্ত ধুয়ে ফেলেই পবিত্রতা অর্জন করা সম্ভব। কিন্তু কথাটা সত্যি না কারণ স্বপ্নদোষ হওয়ার ফলে আপনাকে অবশ্যই পবিত্র হওয়ার জন্য গোসল করতে হবে। তাহলে আমরা এ থেকে বুঝতে পারলাম স্বপ্নদোষ হলে বিছানা কাপড় নাপাক হবে কেবল সেই জায়গা যে জায়গাতে বীর্য লেগে থাকে। কারণ হলো বীর্য নাপাক পদার্থ। তাই কারো স্বপ্নদোষ হওয়ার পরে বীর্য বিছানার লেপ কম্বল কাঁথা, চাদরে লেগে থাকলে অবশ্যই সেই জায়গাটুকু ধুয়ে দেওয়া।

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

পুরুষদের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ হয়েছে কিনা তা বীর্যপাত হওয়ার ফলে কাপড়ে লেগে থাকা প্রমাণ করে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে অনুমান করা বেশ জটিল। কারণ নারীদের স্বপ্নদোষ হওয়ার পরে নারীর যোনিপথ থেকে নির্গত বীর্য রস কাপড়ে লাগার আগেই গঠনগত কারণ এর জন্য তা যোনিতেই শুকিয়ে যায় আর এই জন্য অনুমান করা ও বেশ কঠিন। আজকে আমরা স্বপ্ন দেশ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানব

যাদের অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে তারা যদি নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করে চলে তাহলে অবশ্যই স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। অবশ্যই আপনাকে পর্ণ মুভি বা খারাপ ভিডিও ক্লিপ দেখা হতে বিরত থাকতে হবে। বিবাহিত নারী পুরুষ যাদের স্বামী স্ত্রী প্রবাসে থাকেন তারা যৌন চিন্তা বাদ দিয়ে পারিবারিক বা সামাজিক চিন্তাধারা নিয়ে থাকতে হবে। রাতের খাবার বেশি দেরি না করে তাড়াতাড়ি খেয়ে নিতে হবে। এছাড়া খাবারের পরে কিছুক্ষণ হাটাহাটি করা শরীরের জন্য বেশ উত্তম।

আরো পড়ুনঃ হস্ত মৈথুন থেকে বাচার উপায় - হস্তমৈথুন করলে কি হয় ২০২৩

রাতে ঘুমানোর সময় তুলনামূলক পানি কম খেতে হবে এতে করে প্রসাবের চাপ কমে যার ফলে বীর্যের চাপের প্রভাব কমে। মন থেকে নারী চিন্তা, খারাপ মুভি, এছাড়া হস্তমৈথুনের মত খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই আপনাকে এমন কিছু পোশাক পরিধান করতে হবে যেগুলো আপনার শরীরকে যৌন সুড়সুড়ি থেকে বিরত রাখবে। আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই রাতে অজু করে কিছু সূরা পড়ে বুকে ফু দিয়ে পবিত্র হয়ে ঘুমাতে যাওয়া। ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে।

রাতে ঘুমানোর আগে রোমান্টিক মুভি দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে। অশ্বগন্ধাা স্বপ্নদোষে দৃষ্ট সমস্যায় উপকারসহ সকল যৌন স্বাস্থ্য সমস্যা ও হরমোন ব্যালেন্স এবং হস্তমৈথুনের ফলে দুর্বল হয়ে যাওয়া পেশিশক্তি ফিরে পাওয়া এছাড়া ভিতরে গত ছোটখাটো ইনজুরি সারিয়ে তোলে। প্রতিদিন সামান্য পরিমাণ হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আশা করি এইসব পদ্ধতি অবলম্বন করলে অবশ্যই স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে পাবেন।

স্বপ্নদোষ হলে কি সেহরি খাওয়া যাবে

সেহেরী হলো শেষ রাতের খাবার। যা আমরা রমজান মাসে সিয়াম পালনের জন্য শেষ রাতে ফজর নামাজের আগে খেয়ে থাকি। আর তাই রোজা রাখার নিয়তে সেহরি খাওয়ার সুন্নত। প্রতিটা প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং নারীর জন্য আল্লাহ তা'আলা রোজা ফরজ করেছেন। তাই আমাদের উচিত সকলের ফরজ রোজা আদায় করা। ইতিপূর্বেই আমরা স্বপ্ন দেশ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছি। এখন আমরা জানবো স্বপ্নদোষ হলে কি সেহরি খাওয়া যাবে?

রোজা রাখার নিয়তে সেহরি খাওয়া সুন্নাত। এবং সেহেরী মুসলিম ধর্মালম্বীদের অতি বরকতময় খাবার। সেহরি খাওয়ার অনেক ফজিলত হাদীস শরীফে পাওয়া যায়। সেহরি সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-তোমরা সেহরি খাও, কারণ সেহরিতে বরকত রয়েছে। আরও বলেন আহলে কিতাব তথা ইহুদি খ্রিষ্টান আর মুসলমানদের রোজার মধ্যে শুধু সেহরি খাওয়ায় পার্থক্য। কারণ তারা সেহরি খায় না আর আমরা সেহরি খাই। আর তাই আমাদের উচিত পবিত্রতা অর্জন করে সেহেরি খাওয়া।

স্বপ্নদোষ হলে কি রোজা ভেঙ্গে যায়

আমরা রমজান মাসে সিয়াম পালনের জন্য ক্লান্ত হয়ে গেলে দুপুরে ঘুমানোর প্রয়োজন হয়। আর ইসলামে দুপুরে ঘুমানো নিষেধ নয়। আর এই জন্য ঘুমের মধ্যে স্বপ্নদোষ বা বীর্যপাত হয়ে গেলে রোজা ভাঙবে না। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ফরজ গোসল করতে হবে। কিন্তু অনেকেই মনে করেন রোজা অবস্থায় যদি কারও স্বপ্নদোষ হয় তাহলে তার রোজা ভেঙে যাবে কিন্তু এখন আমরা জানতে পারলাম স্বপ্নদোষ হলে কি রোজা ভেঙ্গে যায় তার সঠিক উত্তর।

আরো পড়ুনঃ যৌন শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায় - যৌনশক্তি বৃদ্ধির ১০ উপায়

আবু সাঈদ খুদরি রা হতে বর্ণিত এক হাদিসে আছে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-তিনটি জিনিস রোজা ভঙ্গ হতে বিরত রাখে তা হল বমি, শিঙ্গা লাগানো ও স্বপ্নদোষ। এ থেকে আমরা আরো পরিষ্কার বুঝতে পারলাম যে রোজা অবস্থায় কারো যদি স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে তাহলে তার রোজা ভঙ্গ হবে না তবে স্বপ্নদোষ হলে অবশ্যই ফরজ গোসল করা।

মেয়েদের স্বপ্নদোষ কিভাবে হয়

আমরা জানি যে সাধারণত 13 থেকে 19 বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে বয়সন্ধিকালের পরেও যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। কিছু কিছু নারী-পুরুষ কেবল একটা নির্দিষ্ট বয়সে এ ধরনের স্বপ্ন দেখে থাকে। মেয়েদের স্বপ্নদোষ কিভাবে হয় এ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন ইতিমধ্যে আমরা স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়, মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়ার স্বাভাবিক, এমন অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছি এখন আমরা জানবো মেয়েদের স্বপ্নদোষ কিভাবে হয়।

অনেকে ভেবে থাকে মেয়েদের আবার স্বপ্নদোষ কিভাবে হয়। তবে সত্য এটাই যে মেয়েদেরও স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। মেয়েরা যৌনতা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা, হরমোনগত পরিবর্তনের জন্য এই সমস্যাগুলো বেশি দেখা দিয়ে থাকে। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে মেয়েদের কিছু বদ অভ্যাসের কারণে স্বপ্নদোষ সংঘটিত হয়ে থাকে। কিছু কিছু মেয়ে আছে যাদের যৌন উত্তেজনা বেশি থাকার কারণে তারা সব সময় নেগেটিভ মুভি, গান, ভিডিও দেখে থাকে এবং পুরুষের সঙ্গে প্রেমের মাধ্যমেও মেয়েদের স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। সম্প্রীতি এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে বর্তমান বিশ্বে শতকরা ৬০ শতাংশ মেয়ে হারাম অবৈধ সম্পর্কে জড়িত।

অনেক সময় মেয়েরা তাদের নিজের ইচ্ছায় প্রেম ভালোবাসায় জড়িয়ে বয়ফ্রেন্ডের সাথে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়। এবং এই অনুভূতি কাটিয়ে পড়তে না পেরে অনেকেই ঘুমিয়ে যাই যার ফলে সেই অনুভূতির তাড়নায় স্বপ্নদোষ সংঘটিত হয়। কিছু কিছু মেয়েদের প্রাকৃতিকভাবে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। তবে একটি বিষয় ছেলেদের মত প্যান্ট কিংবা শরীরে থাকা পোশাক ভিজে যায় না। নারীদের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় তাদের যোনিতেই তাদের শুকিয়ে যায় তাই তারা এটাকে কিছু মনে করে না বা অনুভব করতে পারে না। আর এই জন্য মেয়েদের স্বপ্নদোষ ছেলেদের স্বপ্নদোষ থেকে আলাদা হয়ে থাকে। কিন্তু ছেলেদের যে প্রক্রিয়ায় হয়ে থাকে ঠিক মেয়েদের একই প্রক্রিয়ায় হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নিউ বাংলা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url