স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় সকলেই জানে না। স্ত্রীকে কিভাবে উত্তেজিত করতে হয় সেই সম্পর্কে এই ওয়েবসাইটে বিস্তারিত জানানো হবে। দাম্পত্য জীবন সুখময় করার একটি উপায় হল স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তি দেওয়া। প্রত্যেকটা নারী তার স্বামীর কাছে পূর্ণ যৌন তৃপ্তি পাওয়ার আশা করে। কিন্তু এখনকার সময়ে সকল পুরুষরা তাদের সঙ্গীকে পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি দিতে অক্ষম।

আপনি আপনার সঙ্গীকে কিভাবে দ্রুত উত্তেজিত করবেন এবং স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তি দিতে পারবেন তার সকল দিক নিয়ে আজকের আর্টিকেলে জানানো হবে। আপনি যদি আজকে দেখানোর নিয়মে আপনার সঙ্গের সাথে সহবাস করে থাকেন তাহলে অবশ্যই স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় হিসেবে একটি পথ অবলম্বন করবেন। আসুন স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় জেনে নিই।

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায়

• স্ত্রীর উরদেশে জোরে জোরে মৈথুনের আগে ঘর্ষণ করতে হবে
• শরীরে বিভিন্ন স্থানে চুম্বন করতে হবে
• গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করতে হবে
• মৈথুনের কালে অবশ্যই স্তন নাড়তে হবে
• সহবাসের আগে যদি পুরুষাঙ্গের আগায় খুব সামান্য পরিমাণ কর্পূর লাগানো হয় তবে স্ত্রীকে খুবই অল্প সময়ে তৃপ্তি দেওয়া সম্ভব
• সঙ্গীকে জড়িয়ে ধরে রাখতে হবে এবং ঘন ঘন নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে হবে

একজন নারীকে পূর্ণ তৃপ্তি দেওয়ার জন্য পুরুষের কর্তব্য হলো ধীরে ধীরে নারীর কোমল ও নরম জায়গায় হাত বোলানো। তাহলে মেয়েরা অনেক উত্তেজিত হয়ে ওঠে। মেয়েদের বিভিন্নভাবে সুখ দেওয়া সম্ভব তার জন্য আপনাকে সঠিক পদ্ধতি জানতে হবে।

স্বামীকে খুশি করতে স্ত্রীর করণীয়

কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুনে আর তাই স্বামীকে খুশি করতে অবশ্যই ভালোলাগার কাজগুলো বেশি বেশি করতে হবে। বিশেষ বিশেষ দিনে স্বামীকে অবশ্যই উপহার দিতে হবে। শারীরিক মেলামেশার ক্ষেত্রে বেশি সময় দিতে হবে। শারীরিক মিলনের সময় অবশ্যই স্বামীর উত্তেজিত জায়গায় চুম্বন করতে হবে।

আপনার স্বামী আপনাকে সেই বাসর রাত থেকে এখন পর্যন্ত আপনার সুখ স্বাচ্ছন্দের দিকে খেয়াল রেখেছে এখন আপনার পালা আর এই জন্য স্বামীর শরীরের কোন জায়গা গুলো সবচেয়ে বেশি উত্তেজনা তা জেনে নিতে হবে আপনাকে। আর যৌন মিলনের সময় সেই সকল জায়গাতে আপনার লক্ষ্য থাকতে হবে। একটি পুরুষ সবচেয়ে বেশি উত্তেজিত হয় তখনই যখন একজন নারী বস্ত্রহীন অবস্থায় থাকে আর তাই অবশ্যই শারীরিক মিলনের সময় আপনার স্বামীকে খুশি করতে বস্ত্র ত্যাগ করতে শুরু করবেন।

মাঝরাতে বাথরুমে যাওয়ার সময় আপনি আপনার স্বামীকে ডাকবেন ওগো ওঠো না এবং এইরকম মধুর তম ডাকে আপনার স্বামীকে ডাকবেন এরপর সমস্ত কাজ শেষ করে গভীর রাতে ঘুম থেকে জাগিয়ে যৌনতাভরা প্রেমে আলিঙ্গন করতে থাকবেন এবং আপনাকে এর মাধ্যমে বোঝাতে হবে আপনি শারীরিক মিলনে মিলিত হতে চান। আর আপনার এই চাহনি দেখে আপনার স্বামী বুঝতে পারবে আপনি এখন তার সাথে মিলিত হতে চান। এর পরে স্বামীকে চুম্বন করতে হবে। আপনি যদি আপনার স্বামীকে খুশি করতে চান বা বস করতে চান তাহলে তার উপায় হচ্ছে কিস করা। যে স্ত্রী স্বামীকে প্রতিনিয়ত কিস করে সেই স্ত্রী খুব সহজেই স্বামীকে খুশি রাখতে পারে।

যৌন মিলনের সময় করণীয় কি

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় যেমন রয়েছে। ঠিক তেমনি যৌন মিলনের সময় করণীয় কি তার উপায়ও রয়েছে। সহবাসের সময় কিছু করণীয় বিষয় আমরা অনেকেই জানিনা। আর এই জন্য যৌন মিলনের সময় পরিপূর্ণ যৌনতৃপ্তি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতে হয়। তাহলে আর দেরি না করে চলুন আমরা জেনে নিই যৌন মিলনের সময় করণীয় পদক্ষেপ গুলো কি?

যৌন মিলনের সময় অবশ্যই সঙ্গিনীর দেহে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করার পূর্বে আপনার পুরুষাঙ্গ দিয়ে তার যৌনাঙ্গে হালকা ভাবে ঘর্ষণ করতে হবে। আর এর মাধ্যমে আপনি আপনার সঙ্গিকে জানান যে আপনি এখন প্রবেশ করতে যাচ্ছেন আর এর কারণে সে আপনাকে ভিতরে নেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে উঠবে। একটি বিষয় সবসময় মাথায় রাখবেন সেটি হল কখনোই জোর করে পুরুষাঙ্গ যৌনাঙ্গের ভিতরে ঢোকানোর চেষ্টা করবেন। এক্ষেত্রে আপনি আপনার সঙ্গিনীকে বোঝাতে পারেন যে যৌনাঙ্গে প্রবেশ করালে কোন অসুবিধা হবে না। এরপরে আবার ঢোকানোর চেষ্টা করুন।

সহবাসেই মিলিত হবার পরে কখনোই সঙ্গিনীকে রাগ দেখানো যাবে না অনেক সময় দেখা যায় যৌনাঙ্গ রেসপন্স করে না তখন সঙ্গে নেই যৌন মিলনে অনীহা প্রকাশ করে। কিন্তু তখন যদি আপনি রাগ দেখান তাহলে পরবর্তী সময়ে যৌন উত্তেজিত হওয়ার পরিবর্তে ভয় পাবে। এজন্য যৌন মিলনে লিপ্ত হওয়ার পরে কখনই রাগারাগি করা ঠিক হবে না। এর পরে স্ত্রীর যৌনাঙ্গে প্রবেশের পর আস্তে আস্তে প্রবেশ করাতে থাকুন এবং সঙ্গিনীকে জড়িয়ে ধরুন এবং ভালোবাসার কথা বলতে থাকুন। আপনার সঙ্গিনী সারা শরীরে হাত বোলাতে থাকুন এবং স্তন নাড়তে থাকুন। যার ফলে আপনার স্ত্রী খুব দ্রুত সময়ে উত্তেজিত হয়ে উঠবে এবং কাম রস বের করতে থাকবে।

শারীরিক মিলনের কালে কখনোই আপনার সঙ্গিনীকে ব্যথা দিবেন না আর তাই সঙ্গমের সময় আপনার সঙ্গীকে মাঝে মাঝে প্রশ্ন করুন তার কেমন লাগছে যদি দেখেন আপনার সঙ্গে নিয়ে যৌনি থেকে যৌনি রস কমে আসছে বা শুকিয়ে যাচ্ছে আর ঠিক তখনই সঙ্গম করা থেকে বিরত থাকুন। সঙ্গম করার সময় অবশ্যই এক স্টাইলে করবেন না আসন পরিবর্তন করুন। এক এক দম্পতি এক এক আসনে বেশি তৃপ্তি লাভ করে থাকে তাই ধীরে ধীরে জেনে নিন আপনাদের কোন আসন সবচেয়ে বেশি পছন্দ এবং সে সকল আসন অনুসরণ করে সঙ্গম করুন।

আমরা অনেকেই জানিনা যে নারীর উত্তেজনা ধীরে ধীরে আসে আবার তার ধীরে ধীরে যৌন তৃপ্তি পেতে থাকে। কিন্তু পুরুষদের যৌন উত্তেজনা আসে আকস্মিক ভাবে আবার তা আকর্ষণিকভাবেই শেষ হয়ে যায়। তাই নারীর পুণ্য কাম ভাব না জাগিয়ে সঙ্গমে মিলিত হলে নারীপূর্ণ তৃপ্তি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয় এর জন্য উচিত নারীকে পূর্ণ উত্তেজিত করার পরে যোনিপথে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করানো। তাহলে আপনার সঙ্গিনী পরিপূর্ণ যৌনতৃপ্তি পাবে।

কোন বয়সে কতবার সেক্স করা উচিত

প্রতিটা সুষ্ঠু মানুষের যৌন চাহিদা রয়েছে আর এই যৌন চাহিদা মিটানোর জন্য আল্লাহতালা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। বিবাহের মাধ্যমে মানুষ জন চাহিদা পূরণ করে থাকে দীর্ঘ গবেষণার পর কোন বয়সে কতবার যৌন মিলন করা উচিত তা জানা গিয়েছে। তাহলে চলুন কোন বয়সে কতবার সেক্স করা উচিত জেনে নেই। এক হাজার 170 জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছিল সেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি'র দা কিনছে ইনস্টিটিউটের গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে যে ৩০ বছরের নিচে বয়সিদের সাধারণত দিনে দুইবার সংক্রম লিপ্ত হওয়া উচিত মানে বছরে ১২২ বার।

যাদের বয়স ৩০ থেকে ৩৯ বছর তারা খানিকটা কম সেক্স অনুভব করেন। ১৮ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে যাদের বয়স তাদের অর্ধেক। মাঝ বয়সী লোকেরা মাত্র বিশ বার যৌন মিলনে লিপ্ত হতে দেখা যায়। আর এর মূল কারণ হলো বয়স বাড়লে মানসিক চাপ এবং দাম্পত্যের সমস্যা প্রভাব বেশি লক্ষ্য করা যায়। অন্য একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে 27 থেকে 45 বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে যৌন চাহিদা অত্যন্ত বেশি থাকে আর এই বয়সে বেশিরভাগ মহিলারাই বিবাহিত থাকে। আর এই সময়ে সঙ্গীর প্রতি যৌন চাহিদা ক্রমশই দিন দিন বাড়তে থাকে। আর এই সময় স্ত্রীরা এ নিজেদের সঙ্গীর সঙ্গে ঘন ঘন যৌন চাহিদা মেটাতে চাই। এবং এই বয়সে মেয়েরা বেশি যৌন মিলনের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করে এবং যৌন মিলনে বেশি লিপ্ত হতে দেখা যায়।

যৌন শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় ইতিপূর্বেই জেনেছি এখন আমরা জানবো যৌনশক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায় সমূহ গুলো কি? তাহলে আর দেরি না করে চলুন উপাদান সমূহ গুলো দেখে নিই।

• ডিম
• মধু
• তরমুজ
• আনারস
• রসুন
• কফি
• জয়ফল
• চকলেট
• পাকা কলা
• ভিটামিন সি জাতীয় ফল
• সবুজ শাকসবজি
• গরুর মাংস